“ইতিহাসের কলকাতা” এবং আমরা
প্রীতম পাল
ঘটনাবশত এই ব্লগটা যখন লিখতে বসেছি, ততক্ষনে হয়তো রাজারহাটের একমাত্র
মহাবিদ্যালয় ‘ডিরোজিও মেমোরিয়াল কলেজ’-এর সামনে থেকে সদ্য শেষ হওয়া পশ্চিমবঙ্গ
ইতিহাস সংসদের ৩২তম বার্ষিক অধিবেশনের ফ্লেক্স, গেট, ব্যানার, সব কিছুই খুলে
নেওয়া হয়েছে। সেই নীল রঙের ডেকরেটার্স-এর
কাপড়টাও হয়ত অন্য কোথাও টানানো হয়ে গেছে যার ওপর গত তিনদিন আমাদের ৫০ জনের
সত্তোরোর্ধ ছবির প্রদর্শনী চলছিল। এখন সেটাও ইতিহাস। গত তিন দিনের গোমড়া মুখটা
বদলে আজ সকালে সূ্য্যি মামা বোধ হয় একটু প্রান খুলে হেসেছেন, কারন গত তিন দিন আমরা
তাঁর আগমনের পথ অবরোধ করেই এই প্রদর্শনী করেছিলাম।
আজ সকালে যেন সবটাই ইতিহাসের অবতাড়না। তারিখটা এই বছরের ৫ জানুয়ারী। অনির্বান
স্যার আমাদের প্রথম এই প্রদর্শনীর কথা বললেন সঙ্গে পরের ক্লাসে অর্থাৎ ৭ জানুয়ারী
প্রত্যেককে কলকাতার ৫টা করে ঐতিহাসিক জায়গার নাম আর তার ঐতিহাসিক গুরুত্ব লিখে
আনতে বললেন, কারন ফোটোগ্রাফী বিষয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা হাতে ক্যামেরা পেলে তাদের
কেরামতি ভালোই দেখাতে পারে কিন্তু গবেষনা কে কতটা করতে
পারে সেটাই দেখার। আমরাও তেমন, পরের দিন
স্যারের কথা রাখতে নেটগুরুর অসীম কৃপায়
উইকিপিডিয়া আর কিছু ব্লগ ঘেঁটে ৫টা ঐতিহাসিক জায়গা নিয়ে খাতা ভর্তি করে ইংরাজিতে লিখে নিয়ে গেলাম। অনির্বান স্যার, ইপ্সিতা ম্যাডাম আর রবীন স্যারের সামনে শুরু হল ইতিহাস উপস্থাপন। যে ইতিহাসের আদৌ কোনো বাস্তবতা নেই, যে ইংরাজি শব্দের মানে জানি না সেগুলোও গড় গড় করে পড়তে শুরু করলাম। কেউ আবার ল্যাপটপ খুলে, নেট দেখেই বলতে শুরু করল। কিন্তু চালাকি কী চাপা থাকে? সবাই ধরা পড়লাম, আর নেট গুরু যাদের সহায় হলেন না তারা পড়ল আরো ফ্যাসাদে। স্যারের বকুনি তো শুনতে হলই সঙ্গে কাজের ধারারও পরিবর্তন হল। বাড়ানো হল রিসার্চের সময়। এবার এক সপ্তাহ।
উইকিপিডিয়া আর কিছু ব্লগ ঘেঁটে ৫টা ঐতিহাসিক জায়গা নিয়ে খাতা ভর্তি করে ইংরাজিতে লিখে নিয়ে গেলাম। অনির্বান স্যার, ইপ্সিতা ম্যাডাম আর রবীন স্যারের সামনে শুরু হল ইতিহাস উপস্থাপন। যে ইতিহাসের আদৌ কোনো বাস্তবতা নেই, যে ইংরাজি শব্দের মানে জানি না সেগুলোও গড় গড় করে পড়তে শুরু করলাম। কেউ আবার ল্যাপটপ খুলে, নেট দেখেই বলতে শুরু করল। কিন্তু চালাকি কী চাপা থাকে? সবাই ধরা পড়লাম, আর নেট গুরু যাদের সহায় হলেন না তারা পড়ল আরো ফ্যাসাদে। স্যারের বকুনি তো শুনতে হলই সঙ্গে কাজের ধারারও পরিবর্তন হল। বাড়ানো হল রিসার্চের সময়। এবার এক সপ্তাহ।
শুরু হল লোকাল লাইব্রেরী থেকে জেলা লাইব্রেরীতে খোঁজ। ঘাঁটাও হল প্রচুর বই। সবাই শুরু করল
তাদের কাজ। বলাই বাহুল্য এই ধরনের কাজে সবার প্রচেষ্টা সমান থাকে না। তাই কে কী করল, তা নিয়ে বিন্দু মাত্র মাথা না ঘামিয়ে আমি আমার মত করে কাজ শুরু করলাম। আমি সবসময়েই এমন কিছু করতে চেয়েছি যা থেকে আমি নিজে কিছু শিখতে পারি। এবারেও সেই নীতির অমান্য করলাম না। তাই যেগুলো জানি সেদিকে আর হাত না বাড়িয়ে কলকাতার ইতিহাসে এমন জায়গা সম্পর্কে জানার চেষ্টা করলাম যা সম্পূর্ন আমার অজানা।
এক সময় মনে হল আমি যা চাইছি সেটা
আমার ব্যাবহার্য লাইব্রেরীগুলোতে পাচ্ছি না। চলে গেলাম কলেজ ষ্ট্রীটের পুরোনো বইয়ের মার্কেটে। সেখানেও পুরোনো কলকাতার
ওপর বইয়ের বড়ই অভাব। অগত্যা পুরোনো কলকাতার খোঁজে নতুন বইয়ের সন্ধানে ডুব দিলাম। পেয়েও গেলাম, ঠিক যা চাইছিলাম।
কিন্তু বই বিক্রেতা কাকুর কাছে শুনলাম বই পাড়ায় ইতিমধ্যেই কলেজের অনেক
বন্ধু বান্ধবীরা এই সব বইয়ের খোঁজ চালিয়েছে, কিনেও নিয়ে গেছে কিছু কিছু। আমিও কিনলাম। বেশ
কিছুদিন ইতিহাস-এ মগ্ন থেকে নোট ডাউন করতে শুরু করলাম। মনে মনে ঠিক করেছিলাম
ইতিহাস নিয়ে যখন কাজ আর এই “অভ্র বাংলা কী
বোর্ড”-এর যুগে যখন হাতে লিখতেই হবে তখন কালির পেন-এ লিখলে কেমন হয়!! সাংবাদিকতার
জন্য পাওয়া অসংখ্য রাইটিং প্যাডের থেকে একটা নতুন লাইন টানা বড় প্যাডে ফাউন্টেন
পেনে লিখতে লিখতে বিষয় সূচী কখন যে “পাঁচ”-এর সীমারেখা অতিক্রম করেছে বুঝতে পারি
নি। এর মধ্যে কাজ কতটা এগিয়েছে তা স্যার
কে জানাতে হবে। স্যারের দেওয়া সময় মত সবাই
আবার নিজেদের কাজ নিয়ে এলাম। এবার অন্য সমস্যা। কেউ খুব ভালো কাজ করেছে তো কেউ
কিছুই করতে পারে নি। তাই আবার সময় বাড়ানো হল। আর প্রজেক্ট যুক্ত হল পরীক্ষার
সিলেবাস-এ।
অবশেষে ১৮ জানুয়ারী ফাইনাল মিটিং ডাকা হল। মোটামুটি সবার রিসার্চ ওয়ার্ক
শেষ। কেউ বই ঘেঁটে তো কেউ স্পটে গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করে নিয়ে এল। অনির্বান স্যারের
নির্দেশে প্রত্যেকের ভাগে পড়ল একটা করে ঐতিহাসিক স্থানের বিভিন্ন অ্যাঙ্গেলে ছবি
তোলা ও তথ্যবহ পেপার লেখার দায়িত্ব। কিন্তু সারা কলকাতা জুড়ে এত ঐতিহাসিক জায়গা,
বাদ পড়ল অনেক কিছুই।
তথ্য আগেই তৈরী ছিল। তাকে শুধু কম্পিউটারাইজড রুপ দেওয়া আর ছবি তোলা।
প্রত্যেকেই তাদের সময় মত গ্রুপ তৈরি করে ছবি তুলতে গেলাম। ছবি তোলার আগেই জানা হয়ে
গেছিল জায়গাগুলের ইতিহাস। তাই যেমন ছবি তুলতেও সুবিধা হচ্ছিল তেমনই মনে জাগছিল এক
অন্য অনুভূতি। মনে হচ্ছিল যেন ইতিহাসের সরণী ধরে হেঁটে চলেছি আমরা। ছবি তুলে তাঁর প্রিন্ট করে ডাটা পেপার
নিয়ে ২৩ জানুয়ারী আমরা কলেজে হাজির।
প্রদর্শনীর নাম ঠিক করা হয়েছিল “ইতিহাসের
কলকাতা”। বন্ধু সন্দীপনের কাজের অভিজ্ঞতার সুবাদে ডেকরেটার্স-এর
নীল কাপড়ে তৈরি হল আমাদের ফাঁকা গ্যালারী। এবার তাকে সাজিয়ে তোলার পালা।
কিন্তু অনেক ছবি তখনও প্রিন্ট হয়ে আসে নি। নেতাজীর জন্মদিন, তাই অনেক ল্যাব বন্ধ। যদিও হাতে লিস্ট আছে তবু জানিনা
কতগুলো ছবি হবে। এসব না জানা কে সঙ্গী করেই শুরু করলাম গ্যালারী সাজানো। কলকাতা নর্থ টু
সাউথ। স্যার-ও আমাদের কাজে সাহায্য করতে শুরু করলেন। কিন্তু সন্ধ্যে গড়িয়ে রাত হতে যায়, তবু বেশ কিছু ছবি আসে না। দূরের ছেলে মেয়েরা বাড়ি যেতে শুরু করল। স্যারকেও আমরা চলে যেতে বললাম, কারন স্যার যাবেন দক্ষিন কলকাতায়। আর এই ভাঙ্গা পথ পেরিয়ে গন্তব্যে যাওয়া যে কী কষ্টকর তা একমাত্র রাজারহাটের অধিবাসীরাই জানেন। থেকে গেলাম স্থানীয় কয়েকজন। আমি, সাহানা, নেহা, তনুশ্রী, সঞ্চারী, রুম্পি আর রাজীব। রাজীব বসিরহাটের ছেলে, শুধু এক্সিবিশনের জন্য ও থেকে গেল। বেলগাছিয়ায় খেলাত বাবু লেন-এ মামার বাড়িতে রাতে থাকবে বলে ঠিক করে নিল। অবাক লাগল যে ডিরোজিও মেমোরিয়াল কলেজের নাম বিশেষ কিছু বিক্ষিপ্ত ঘটনার জন্য বারবার সংবাদ মাধ্যমের শিরোনামে এসেছে, স্থানীয় এক ভয়াবহ লজ্জাজনক ঘটনার জন্য পশ্চিমবঙ্গের বিখ্যাত এক ব্যক্তির ‘চটি’-র ‘ধূলো’ পড়েছে এই কলেজে সেই কলেজের নারীর প্রয়াসই আজ বেশী জাগরিত। এটা দেখে নিদেন পক্ষে কমিউনিটি কলেজের স্থানীয় ছেলে থেকে চূড়ান্ত ব্যাস্ত ভদ্রলোক
যিনি আছেন,
আমাদের প্রত্যেকের মাথাটা একটু নিচু করা দরকার, আমাদের পক্ষ থেকে কম করে
একটা স্যালুট ওদের দিতেই হবে । সবাই মিলে সাজানোও শেষ। রাত ৯টা বাজে তখন। না আসা ছবি তখনো চিনার পার্কের মোড়ে ২১১ বাসে। রাত ৯:১৫ –এ না আসা বাকি ছবির সবকটাই এসে গেল। সেগুলোও সেট করা হল। আল্টিমেটলি ছবির সংখ্যা সত্তর ছাড়াল। যেখানে স্যারের ভয় ছিল ৫০টা ছবিও হবে কিনা সেটা ৭১-এ দাঁড়াল। এত বড় কলেজে আমাদের গোটা কাজে নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন কলেজের নাইটগার্ড ঘোষ কাকা আর নব দা । সমস্ত কাজ শেষ করে কলেজ থেকে যখন বেরোলাম তখন রাত ৯:৩৫। বাবলাতলা-কালিপার্ক অবধি সবাই এক সঙ্গে গেলাম। মোটামুটি রাত ১০:৩০-এর মধ্যেই সবাই বাড়ি পৌঁছে গেলাম।
সাউথ। স্যার-ও আমাদের কাজে সাহায্য করতে শুরু করলেন। কিন্তু সন্ধ্যে গড়িয়ে রাত হতে যায়, তবু বেশ কিছু ছবি আসে না। দূরের ছেলে মেয়েরা বাড়ি যেতে শুরু করল। স্যারকেও আমরা চলে যেতে বললাম, কারন স্যার যাবেন দক্ষিন কলকাতায়। আর এই ভাঙ্গা পথ পেরিয়ে গন্তব্যে যাওয়া যে কী কষ্টকর তা একমাত্র রাজারহাটের অধিবাসীরাই জানেন। থেকে গেলাম স্থানীয় কয়েকজন। আমি, সাহানা, নেহা, তনুশ্রী, সঞ্চারী, রুম্পি আর রাজীব। রাজীব বসিরহাটের ছেলে, শুধু এক্সিবিশনের জন্য ও থেকে গেল। বেলগাছিয়ায় খেলাত বাবু লেন-এ মামার বাড়িতে রাতে থাকবে বলে ঠিক করে নিল। অবাক লাগল যে ডিরোজিও মেমোরিয়াল কলেজের নাম বিশেষ কিছু বিক্ষিপ্ত ঘটনার জন্য বারবার সংবাদ মাধ্যমের শিরোনামে এসেছে, স্থানীয় এক ভয়াবহ লজ্জাজনক ঘটনার জন্য পশ্চিমবঙ্গের বিখ্যাত এক ব্যক্তির ‘চটি’-র ‘ধূলো’ পড়েছে এই কলেজে সেই কলেজের নারীর প্রয়াসই আজ বেশী জাগরিত। এটা দেখে নিদেন পক্ষে কমিউনিটি কলেজের স্থানীয় ছেলে থেকে চূড়ান্ত ব্যাস্ত ভদ্রলোক
একটা স্যালুট ওদের দিতেই হবে । সবাই মিলে সাজানোও শেষ। রাত ৯টা বাজে তখন। না আসা ছবি তখনো চিনার পার্কের মোড়ে ২১১ বাসে। রাত ৯:১৫ –এ না আসা বাকি ছবির সবকটাই এসে গেল। সেগুলোও সেট করা হল। আল্টিমেটলি ছবির সংখ্যা সত্তর ছাড়াল। যেখানে স্যারের ভয় ছিল ৫০টা ছবিও হবে কিনা সেটা ৭১-এ দাঁড়াল। এত বড় কলেজে আমাদের গোটা কাজে নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন কলেজের নাইটগার্ড ঘোষ কাকা আর নব দা । সমস্ত কাজ শেষ করে কলেজ থেকে যখন বেরোলাম তখন রাত ৯:৩৫। বাবলাতলা-কালিপার্ক অবধি সবাই এক সঙ্গে গেলাম। মোটামুটি রাত ১০:৩০-এর মধ্যেই সবাই বাড়ি পৌঁছে গেলাম।
অবশেষে সেই ২৪,২৫,২৬ জানুয়ারী। “ইতিহাসের কলকাতা”, যা আমাদের চিত্রকথা। ফিতে
কেটে প্রদর্শনীর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন পশ্চিমবঙ্গ রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের
ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর বাসব চৌধুরী। ঘুরে দেখলেন আমাদের প্রদর্শনী। অভিভূত হলেন
এরকম একটা প্রদর্শনী দেখে। এরপর এক এক করে এলেন ইতিহাস বিশারদরা। খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে
পড়লেন সমস্ত তথ্য। অভিনবত্ব পেল ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল-এর ছবির ফ্রেম,
কেউ আবার তন্ময় হয়ে দেখলেন গুরুসদয় মিউজিয়ামের ছবি, নোট করলেন তথ্য। জৈন মন্দিরের ছবি দেখে কেউ আবার জিজ্ঞেস করলেন, “কীভাবে যাওয়া যাবে এই জায়গায়”? ন্যাশনাল লাইব্রেরীর ওয়াইড অ্যাঙ্গেল ছবি দেখে দুই বন্ধুর আলোচনাঃ-
কেউ আবার তন্ময় হয়ে দেখলেন গুরুসদয় মিউজিয়ামের ছবি, নোট করলেন তথ্য। জৈন মন্দিরের ছবি দেখে কেউ আবার জিজ্ঞেস করলেন, “কীভাবে যাওয়া যাবে এই জায়গায়”? ন্যাশনাল লাইব্রেরীর ওয়াইড অ্যাঙ্গেল ছবি দেখে দুই বন্ধুর আলোচনাঃ-
-
আচ্ছা এই বাড়িটা ‘রাজকাহিনী’ সিনেমায় দেখিয়েছিল না?
-
হ্যাঁ, ১৯৪৭ সালের দিল্লীর ভাইসরয় হাউস বলে দেখিয়েছিল।
কেউ আবার কালিঘাটের ইতিহাস পড়ে বেশ রোমাঞ্চিত হলেন। আবার অনেকে খুঁত ধরারও
চেষ্টা করলেন বেশ কিছু ছবিতে।
দেখতে দেখতে আনন্দ, সমালোচনা, খাওয়া-দাওয়ায় হৈ হৈ করে কেটে গেল তিনটে দিন।
আবার প্রহর এল সেই গ্যালারীকে ফাঁকা করার। আনন্দের মাঝেই একটু বিষাদ নিয়ে
গ্যালারী
শূন্য করা হল। শেষ হল ইতিহাস সম্মেলন। একই সঙ্গে শেষ হল আমাদের প্রদর্শনী “ইতিহাসের
কলকাতা”।
তবে আমাদের প্রচেষ্টা এখানেই শেষ নয়, এই ধরনের প্রদর্শনী করে যে সাধুবাদ আমরা
পেলাম বিগত তিন দিনে তাতে আমাদের ১৪ দিনের রিসার্চ কাম হোম ওয়ার্ক আজ সার্থক।
ইচ্ছে রইল এই ধরনের প্রদর্শনীকে বৃহত্তর আকারে গোটা কলকাতা বাসীর কাছে উপস্থাপন
করার। আশা রাখব সেদিন শহর কলকাতা থেকে শহরতলীর মানুষ আমাদের এই স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করবেন।
২৭ জানুয়ারী, ২০১৬
চিত্র সহায়তাঃ সুরজিত বাগ, হাফিজুল মণ্ডল, রুম্পি নন্দী, আসিফ জাভেদ ও প্রীতম পাল
thank you Mr. Pritam Pal for this blog and also big thank you for posted my frame on your blog and encourageing me and my photography also..
ReplyDeleteGood Job...keep it up.
ReplyDeleteBhalo likhechis ..
ReplyDelete